Tuesday 8 April 2014

Free তে যে এত কিছু পাওয়া যায়, জানতাম না !!!

কি বন্ধুরা কেমন আছেন ? এই গরমে হাঁসফাঁস করছেন তো ? আমি কিন্তু করছি । আসুন তাহলে জেনে নিই যে ফ্রি তে কী কী পাওয়া যায়-

প্রথমতঃ সার্ভারে  ১৫০০ এম বি জায়গা। যা একজন ওয়েব ডিজাইনারের কাছে একটি ওয়েব সাইটের জন্য যথেষ্ট ।

দ্বিতীয়তঃ ফ্রি ডোমেইন নেইম ।

তৃতীয়তঃ ফ্রি সাব ডোমেইন নেইম ।

চতুর্থতঃ ১০০ জিবি ব্যান্ডউইথ ।

Untitledd

পঞ্চমতঃcPanel Control Panel


ষষ্ঠতঃWebsite Builder Software


সপ্তমতঃPHP with MySQL Database Support


অষ্টমতঃFantastico De Luxe 1-Click Autoinstaller


নবমতঃThis hosting will always be 100% free!

দশমতঃ আপনি ওদের Affiliated Program থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন ।

তাহলে দেরি কেনো ? এখনই সাইন আপ করুন এবং তৈরী করুন

Wednesday 2 April 2014

“ওয়ার্ডপ্রেস-ব্লগ + ফ্রী-ডোমেইন + হোস্টিং + ডিজাইন + শীর্ষ-প্লাগিন + সাইট-কনফিগার = একটি-পরিপূর্ণ-সাইট” সম্পূর্ণ ফ্রী-তে, পর্ব-২

আস্-সালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? নিশ্চয় ভালো। এই কামনা করে আমার আজকের পোষ্টটি শুরু করতেছি।

যারা পূর্বের টিউনটি দেখা মিস করেছেন তারা নিচের লিংক থেকে এটি দেখে নিন-

“ওয়ার্ডপ্রেস-ব্লগ + ফ্রী-ডোমেইন + হোস্টিং + ডিজাইন + শীর্ষ-প্লাগিন + সাইট-কনফিগার = একটি-পরিপূর্ণ-সাইট” সম্পূর্ণ ফ্রী-তে, পর্ব-১


অনেক দিন ধরেই এই সিরিজের উপর আমার কোন পোষ্ট লিখা হয়না। প্রকৃতপক্ষে, এই সিরিজের উপর প্রথম টিউনটি লিখার পর ব্যাপক সাড়া পেয়েছিলাম। কিন্তু ব্যস্ত থাকার কারণে বাকি পর্ব গুলো আর লিখা হয়নি। যাইহোক, এখন থেকে বাকি টিউনগুলো নিয়মিত লিখার চেষ্টা করব। আপনাদের কে বলব একটু ধৈর্য ধারণ করুন এবং মনোযোগ সহকারে টিউনগুলো বুঝার চেষ্টা করুন। অনেকেই প্রথম টিউনটি পড়ে আমাকে মেইল করেছেন পরবর্তী টিউনগুলো লিখার জন্য। তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

ওয়েব-সাইটের Demo

আজকের টিউনে আমরা ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কে কিছু বেসিক ধারণা নিব। যাতে করে আমাদের মাঝে ওয়ার্ডপ্রেসের মত একটি গুরত্বপূর্ণ বিষয় পুরোপুরি সহজ হয়ে যায়।

১। ওয়ার্ডপ্রেস কি?

#ওয়ার্ডপ্রেসঃ- ওয়ার্ডপ্রেস হল একটি উন্মুক্ত ব্লগিং প্লার্টফর্ম যা কিনা CMS(Content Management System) সফটওয়্যার নামে পরিচিত।

CMS হল এমন একটি সিস্টেম যার দ্বারা আপনি আপনার কনটেন্টগুলো কে শক্তিশালী ভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। এটি আপনাকে ব্লগ পাবলিশ করা থেকে শুরু করে আপনার ব্লগের সামগ্রিক কাজগুলো বিশেষ করে পরিবর্তন, সংশোধন, সংযোজন বা অপসারণ করতে সাহয্যে করে। এর দ্বারা আপনি আপনার ব্লগ সাইট কে সুন্দর ভাবে সাজিয়ে তুলতে পারবেন এবং সহজেই আপনার সাইট কে ইচ্ছেমত পরিচালনা করতে পারবেন।

আমাদের দেশের সেরা ব্লগিং সাইটগুলো(টেকটিউনস্, পিসিহেল্পলাইন-বিডি) ওয়ার্ডপ্রেস সফটওয়্যার দ্বারা পরিচালিত।

নিচের লিংক থেকে ওয়ার্ডপ্রেস সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিতে পারেন-

www.wordpress.org/download

আসুন ওয়ার্ডপ্রেস কে আরো সহজ ভাবে বুঝার জন্য নিচের তথ্যগুলোর সাহয্যে কিছু ধারণা নিই।

ওয়ার্ডপ্রেস মূলত ব্লগিং প্লার্টফর্ম হলেও বর্তমানে এর সাহয্যে ই-কমার্স ওয়েবসাইট সহ নানান ওয়েব সাইট তৈরি করা হচ্ছে।


২। ডোমেইন কি?

#ডোমেইনঃ- সংক্ষেপে ডোমেইন কে আপনার ওয়েবসাইটের ডাকনাম বলা যেতে পারে, অথ্যাৎ যার দ্বারা আপনার ওয়েবসাইট টি ইন্টারনেটে প্রকাশিত হবে। উদহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, গুগুলের ডোমেইন হচ্ছে google.com এবং ফেসবুকের ডোমেইন হচ্ছে facebook.com . মোটকথা, একজন ভিজিটর যার দ্বারা আপনার ওয়েবসাইট টি ভিজিট করবে তা-ই ডোমেইন।

ডোমেইন যে শুধু .com এর হবে এমনটি নয়। এটা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে, সেটি মূলত নির্ভর করে আপনার সাইটের উদ্দেশ্যের উপর। যেমন- আপনার সাইট-টি যদি commercial হয় তাহলে হবে .com , যদি networking হয় তাহলে হবে .net , information ভিত্তিক হলে .info , মোবাইল ভিত্তিক হলে .mobi ইত্যাদি। যদিও এখন আর সেদিকটা কে ততটা গুরত্ব দেয়া হয়না। প্রত্যেকেই .com ডোমেইটি নেওয়ার ব্যাপারে সবচেয়ে বেশী আগ্রহী থাকে।

সারা পৃথিবীতে অনেক ধরনের ডোমেইন পাওয়া যায়। সেগুলো কে আমরা দুই ভাগে ভাগ করতে পারি- একটি হল টাকার বিনিময়ে ডোমেইন এবং অন্যটি হল বিনামূল্যে ডোমেইন। উপরে যে ডোমেইনগুলোর কথা উল্লেখ করেছি সেগুলো নিতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই এর জন্য নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ মূল্যে পরিশোধ করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের ডোমেইনের মূল্যে বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। আপনি .com ডোমেইন টি নিতে চাইলে বাংলাদেশী টাকায় ৮০০-১৬০০ টাকা ১ বছরের জন্য পরিশোধ করতে হবে। তবে এক্ষেত্রে উল্লিখিত টাকার কম-বেশী হতে পারে, কেননা বিভিন্ন ডোমেইন কোম্পানিগুলো আপনাকে বিভিন্ন সময় অফার দিতে পারে স্বল্পমূল্যে ডোমেইন রেজিঃ এর জন্য।

যাইহোক, এবার আমরা ফ্রী ডোমেইন এর ব্যাপারে কিছুটা আলোচনা করতে পারি।

আসলে ফ্রী তো ফ্রী-ই! এর কিছু বিরক্তিকর গুণাগুণ থাকে যেগুলোর যন্ত্রনার কারণে আমরা মূল্য পরিশোধ করে মূল ডোমেইন ক্রয় করে থাকি।

তবে যাদের ক্রয় করা ডোমেইন এর প্রয়োজন হয়না তারা ফ্রী ডোমেইন দিয়েই তাদের কাজকর্ম চালিয়ে যান। ফ্রী ডোমেইন প্রকৃত পক্ষে কিছুটা বড় আকারের হয়ে থাকে, এছাড়া এর দুটি অংশ থাকে একটি ডোমেইনের মূল অংশ এবং অন্যটি ডোমেইনের বর্ধিত অংশ যেটি কিনা ডোমেইন প্রোবাইডারের ডোমেইন। বর্তমানে ফ্রী ডোমেইনের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ডোমেইন টি হল .tk . এটি মূলত জনপ্রিয় হওয়ার মূল কারণটি হল- এটি আকারে অনেক ছোট, তাছাড়া এর সাথে বর্ধিত ডোমেইন অংশ নেই।

আপনি যেকোন ডোমেইন নিন না কেন, আপনার ডোমেইনটি অবশ্যই খালি থাকতে হবে, আপনি চাইলেই এখন google.com ডোমেইন টি নিতে পারবেন না। আপনার ডোমেইনটি পূর্বে কেউ রেজিঃ করেছে কিনা সেটা দেখার জন্য আপনি যেকোন ডোমেইন রেজিঃ সাইটে গিয়ে দেখে নিতে পারেন।


এই পুরো সিরিজ নিয়ে আপনারা চাইলে আমাকে যেকোন প্রশ্ন করতে পারেন। এছাড়া আমার ফেসবুক পেজে যোগ দিয়ে এই বিষয় সংক্রান্ত অনেক তথ্য পেতে পারেন, পাশাপাশি আপনাদের বন্ধুদের সাথেও এই পেজটি শেয়ার করতে পারেন-
ITsolution page

পরবর্তী টিউনের প্রত্যাশা রেখে আজকের টিউন এখানেই শেষ করলাম। আল্লাহ্ হাফেজ।

Saturday 25 January 2014

“ওয়ার্ডপ্রেস-ব্লগ + ফ্রী-ডোমেইন + হোস্টিং + ডিজাইন + শীর্ষ-প্লাগিন + সাইট-কনফিগার = একটি-পরিপূর্ণ-সাইট” সম্পূর্ণ ফ্রী-তে, পর্ব-১

আস-সালামু আলাইকুম। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকেই ভাল আছেন। সবসময় ভাল থাকুন এই প্রত্যাশা’ই করি।

শিরোনাম দেখে অনেকেই হয়তো আকাশ থেকে পড়তে পারেন, হয়তোবা কেউ-কেউ আমাকে পাগল ও ভাবতে পারেন। যাইহোক, এগুলোর কোনটিই ভাববার প্রয়োজন নেই..(আসলে, সব কিছুই সহজ, যদি মনোবল থাকে)..।

যাইহোক, আমার মিশন হল- আপনাদের জন্য এগুলো রেডি করে দেয়া প্লাস এগুলো সম্বন্ধে আপনাদেরকে পূর্ণ ধারণা দেয়া। তবে, শুধু কথা থাকবে একটাই..!! শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আপনাদের সবাই কে আমার সাথে ধৈর্য সহকারে থাকতে হবে..!!

বর্তমানে যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন তারা প্রত্যেকেই জানেন, একটা ওয়েব-সাইট একজন ব্যাক্তির জন্য কতটা গুরত্বপূর্ণ।

প্রকৃতপক্ষে অনলাইনে এমন অনেক ওয়েব-সাইট দেখা যায়, যেগুলোর ডিজাইন তত ভালো নয় এবং পাশাপাশি সাইটের মান অনেকটা নিম্নমানেরও হয়ে থাকে। এগুলোর পেছনে যুক্তি খুজতে গেলে মনে হবে- শুধু শুধু এসব সাইট তৈরি করার কোন মানেই হয়না, যা কিনা পুরোপুরি অনর্থক সাইট হিসেবে বিবেচিত হয়। উক্ত দৃষ্টিকোণ থেকে এটা ভাবা হয়তো অন্যায় কিছু নয়।

কিন্তু সাইট টি যিনি তৈরি করেছেন তার দৃষ্টিকোণ থেকে ভাবলে বুঝা যাবে যে সাইট টি কতটা গুরত্বপূর্ণ। মনে হবে ঠিক যেন সেই সোনার হরিণের মত। কেননা একটা সাইট একজনের জন্য খুবই প্রত্যাশিত একটি বিষয়। প্রত্যেকেই তার নিজের জন্য একটি নিজস্ব ওয়েব সাইট প্রত্যাশা করে থাকে। সঠিক ডিজাইন না জানা যদিও একটি বড় সমস্যা, তারপরও যতটুকু সম্ভব তা থেকে অনেকেই তৈরি করে ফেলেন তার নিজস্ব সাইট টি।

যাইহোক, উপরের সামান্য আলোচনা থেকে আমরা একটি সাইটের প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে কিছুটা আন্দাজ করতে পেরেছি।

আমরা অনেকেই আছি যারা ওয়ার্ডপ্রেস সম্বন্ধে অনেকটা জানি, সুতরাং এ বিষয়ে বিস্তারিত বলার প্রয়োজন নেই।

এবার আসুন পোষ্টের বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করা যাক-

যেহেতু আমরা আমাদের জন্য একটি পরিপূর্ণ ওয়েব সাইট তৈরি করতে যাচ্ছি সেহেতু প্রথমেই উক্ত সাইট টির প্রাথমিক পর্যায়ের একটি ডেমো এববার দেখে নেয়া যাক-

www.techplatformbd.com

যাইহোক, আমরা যে সাইট টি এইমাত্র দেখলাম সে সাইট টি আমাদের জন্য উৎকৃষ্ট হবে বলে আমি মনে করি। সবচেয়ে বড় কথা হল আমরা যেহেতু এখন নতুন, সাথে আবার ডিজাইনার ও নই সেহেতু এটা দিয়েই শুরু করাই ভাল হবে। অবশ্যই পরবর্তীতে আমরা ইচ্ছে করলে অন্য যেকোন থীম ব্যবহার করে সাইটকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে পারব।

এবারে দেখে নেয়া যাক এই প্রজেক্টের মাধ্যমে আমরা কি কি শিখতে সক্ষম হবো, পাশাপাশি কি কি থাকছে এবং আমাদেরকে কি কি করতে হবে তার কিছু নমুনা......

আমরা যা যা শিখছিঃ-

১। ডোমেইনের কন্টোল প্যানেলের সাথে হোস্টিং প্যানেল স্থাপন করা,
২। হোস্টিং প্যানেল পরিচালনা করা,
৩। ওয়ার্ডপ্রেস ম্যানুয়ালী ইনস্টল দেয়া,
৪। ওয়ার্ডপ্রেস পুরোপুরি কনফিগার করা,
৫। ওয়েব ডিজাইন করা,
৬। থীম ও প্লাগিনের সম্পূর্ণ ব্যবহার,
৭। একটি ভাল মানের সাইট পরিচালনা করা,
৮। সর্বোপরি এগুলোর বিস্তারিত ধারণা এবং আরো অনেক কিছুই, যা আমরা প্রজেক্ট শেষে বুঝতে পারবো।

এখানে যা যা থাকছেঃ-

১। ফ্রী ডোমেইন,
২। ভাল মানের সম্পূর্ণ ফ্রী হোস্টিং,
৩। সম্পূর্ণ ভালো মানের একটি ব্লগ সাইট,
৪। অটোমেটিক রেজিঃ প্রণালী,
৫। বিনামূল্যে হাজার হাজার টাকার কয়েকটি এ সংক্রান্ত ফ্রী ট্রেনিং কোর্স শেখার সুবিধা,
৬। সর্বোপরি এগুলোর বিস্তারিত ধারণা এবং আরো অনেক কিছুই, যা আমরা প্রজেক্ট শেষে বুঝতে পারবো।

আমাদেরকে যা যা করতে হবেঃ-

১। ডোমেইনের জন্য রেজিঃ করতে হবে,
২। হোস্টিং এর জন্য রেজিঃ করতে হবে,
৩। ওয়ার্ডপ্রেস ম্যানুয়ালী ইনস্টল দিতে হবে,
৪। কন্টোল-প্যানেল কাস্টমাইজ করতে হবে,
৫। থীম এবং গুরত্বপূর্ণ প্লাগিনসমূহ ইনস্টল দিতে হবে,
৬। প্লাগিনসমূহের যথাযথ কনফিগার করতে হবে,
৭। থীমের ডিজাইন করতে হবে,
৮। প্রত্যেকটি টিউটরিয়াল ভালো করে পড়ে, এর থেকে পরিপূর্ণ ধারণা নিতে হবে।
৯। সর্বোপরি এগুলোর বিস্তারিত ধারণা এবং আরো অনেক কিছুই, যা আমরা প্রজেক্ট শেষে বুঝতে পারবো।

আশা করি আমাদের প্রজেক্ট সম্পর্কে প্রত্যেকেই বেশ কিছুটা ধারণা পেয়েছন।

যাইহোক, প্রত্যেকেই এ বিষয়ে আপনাদের মতামত আমাকে জানাতে পারেন।

আমরা উক্ত প্রজেক্টের কাজ আগামী পর্ব থেকে শুরু করে দিব, তাই ঝটপট নিজেকে রেডি করে ফেলুন।

প্রত্যেকের কাছে অনুরোধ থাকবে এই প্রজেক্টের প্রতিটি পর্ব সবার সাথে শেয়ার করার। কেননা আপনার যেমন জানার অধিকার রয়েছে, তেমনি অন্য মানুষটিরও সে বিষয়ে আপনার মত সমান জানার অধিকার রয়েছে। অতএব, আপনার পাশের মানুষটি কে জানিয়ে দেবার দায়িত্ব কিন্তু আপনার !!

এই পুরো সিরিজ নিয়ে আপনারা চাইলে আমাকে যেকোন প্রশ্ন করতে পারেন। এছাড়া আমার ফেসবুক পেজে যোগ দিয়ে এই বিষয় সংক্রান্ত অনেক তথ্য পেতে পারেন, পাশাপাশি আপনাদের বন্ধুদের সাথেও এই পেজটি শেয়ার করতে পারেন-
ITsolution page

বন্ধুরা আজ এ পর্যন্তই, প্রত্যেকে ভাল থাকুন। বিদায় নিচ্ছি, আল্লাহ্-হাফেজ।

Tuesday 7 January 2014

৮টি আশ্চর্যজনক Websites প্রত্যেকেই ভিজিট করুন

আস্-সালামু আলাইকুম। আশা করছি সবাই ভালো আছেন।

দৈনন্দিন জিবনে আমরা বিভিন্ন ধরনের ওয়েব সাইট ভিজিট করে থাকি। প্রত্যেকটা ওয়েব সাইট একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে/লক্ষ্য কে কেন্দ্র করে তৈরি করা হয়। এবং এতে বিভিন্ন রকম ডিজাইন করে বেশ আকর্ষনীয় করা হয়।

এগুলোর মাঝে ব্যবসায়িক ওয়েব সাইটের পরিমাণই বেশি লক্ষ্য করা যায়। এছাড়া অর্গানাইজেশন এবং নেটওয়ার্কিং ভিত্তিক ওয়েব সাইটের জনপ্রিয়তা তো রয়েছেই। পাশাপাশি তথ্যবিত্তিক ওয়েব সাইট থেকে শুরু করে নানান প্রয়োজনীয় ওয়েব সাইট প্রয়োজনের তাগিদে তৈরি করা হচ্ছে। তবে এগুলোর যাই হোক না কেন, ব্যতিক্রমধর্মী ওয়েব সাইট কিন্তু খুব কমই দেখা যায়।

আমি আজ আপনাদের সাথে কিছু আশ্চর্যজনক ব্যতিক্রমধর্মী ওয়েব সাইট শেয়ার করব, যেগুলো মূলত মানুষকে আশ্চর্য করবার জন্যই তৈরি করা হয়েছে।

এগুলোতে অনেক সুন্দর করে নিখুত ভাবে প্রোগ্রামিং এর কাজ করা হয়েছে যা দেখলেই যে কেউ আশ্চর্য হবারই কথা।

নিম্নে সেগুলোর লিংক শেয়ার করা হল-
(উল্লেখ্য যে, কয়েকটা ওয়েব সাইট লোডিং হতে হয়তো কিছুক্ষন সময় বেশী নিতে পারে)

1. Dontclick.it





ওয়েবসাইটের লিংক


2. Phoong.com





ওয়েবসাইটের লিংক


3. Bouncy-balls





ওয়েবসাইটের লিংক

4. New.gabrieleperici.com





ওয়েবসাইটের লিংক


5. Yugop.com





ওয়েবসাইটের লিংক

6. Bfish book





ওয়েবসাইটের লিংক


7. Skydiver-mike.de





ওয়েবসাইটের লিংক


8. Iwit.nl





ওয়েবসাইটের লিংক

সবাই ভালো থাকুন। আল্লাহ্ হাফেজ।

এবার টাকা ছাড়াই নিজের পিসিতে বসে Nokia মাল্টিমিডিয়া মোবাইল ফ্লাস দিন।

আস্-সালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। সবসময় এই দোয়াই করি।

আজকের পোষ্টের বিষয়টি শুনে হয়তো চমকে উঠেছেন.. তাইনা? আসলে চমকে যাবারই কথা।

কেননা যারা নোকিয়া মাল্টিমিডিয়া ফোন ব্যবহার করে থাকেন তারা সবাই জানেন ফ্লাসের এই দূরাবস্থার কথা।

প্রতিবার ফ্লাস দিতে ২০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০-৬০০ টাকা পর্যন্ত গুনতে হয় মোবাইল সার্ভিস অথবা নোকিয়া সার্ভিস পয়েন্ট গুলোতে।

এতকিছুর পরও, ফ্লাস দেবার পর সেটা কত দিন টিকবে তারও কোন নিশ্চয়তা নাই।
অনেকের কিছুদিন পর পর ফ্লাস দিতে হয়। অথচ দেখুন এভাবে ফ্লাস দিতে দিতে কতগুলো টাকা আপনাকে গচ্ছা দিতে হচ্ছে।

যাইহোক, আজকে আমি আপনাদেরকে সেই সমস্যার হাত থেকে রেহাই পাবার একটি উপায় বর্ণনা দিচ্ছি। এখন থেকে আপনার পিসিতেই বসে আপনার মোবাইল টি আপনি ফ্লাস দিতে পারবেন যতবার ইচ্ছে ততবার।

এর জন্য নিচের সম্পূর্ণ লিখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

প্রাসঙ্গিক বিষয় সম্পর্কে কিছু আলোচনা:-

আসলে আপনার ফোনে ফ্লাসের সমস্যাটি হওয়ার কারণ হচ্ছে..
ফোনটিতে কিছু Firmware File থাকে যেগুলো সচল থাকলে ফোনটির সকল ফাংশন ঠিকভাবে কাজ করে।

কিন্তু এগুলো যদি নষ্ট হয়ে যায় তারপর ফোন আর ঠিকমত কাজ করেনা। এমনকি মোবাইল চালু ও পর্যন্ত হয়না।

এছাড়াও আর অনেক সমস্যা দেখায়, যেগুলো হলো- আপনার ফোনটি চালু হয়ে সাদা স্কীন দেখাবে অথবা কয়েক বার চালু হতে এবং বন্ধ হতে থাকবে। কখনো কখনো ফাংশন ঠিক মত কাজ করবে না। আবার কখনো ফোন বন্ধ হয়ে আর চালু হবেনা।

আমরা সাধারণত এধরনের সমস্যায় পড়লে মোবাইল সার্ভিস পয়েন্ট নিয়ে যাই এবং সেখানে ফ্লাসের মাধ্যমে সেটা ঠিক করে দেওয়া হয়।

ফ্লাস কি? আসলে ফ্লাস হচ্ছে Firmware Files গুলো আপনার মোবাইলে দেওয়ার একটি প্রকৃয়া বিশেষ মাত্র। মূলত ফ্লাসের মাধ্যমে নতুন করে সেই ফাইল গুলো মোবাইলে দেওয়া হয়। এবং এর ফলে মোবাইল পূর্বের মত পুররায় সচল হয়ে যায়।

Firmware Files নির্ভর করে আপনার মোবাইলের RM এর উপর। RM মূলত বিভিন্ন মোবাইলের বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। যেমন Nokia 3110 এর RM হলো 237

আপনি যদি আপনার মোবাইলের RM নম্বরটি দেখতে চান তাহলে মোবাইলের ব্যাটারী খুলে তার নিচে RM লিখাটি দেখতে পাবেন এবং তার পাশে RM নম্বর টি ও দেথতে পাবেন।
এছাড়াও আপনি চাইলে আপনার ফোনে *#0000# টাইপ করেও দেথতে পারবেন।

Phonix এর মাধ্যমে ফ্লাস দেওয়ার বিষয়টা একটু জটিল। তাই প্রথমে এ বিষয়ে কিছু তথ্য আপনাকে জানিয়ে রাখছি।

আপনি যে কোন সেট ই ফ্লাস দিতে যান না কেন, আপনার কাছে তার RM ফাইলগুলো অবশ্যই থাকতে হবে। তবে চিন্তিত হওয়ার কারন নেই, গুগুল এ সার্চ দিয়ে আপনি আপনার যেকোন মোবাইলের RM ফাইলগুলো ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। তবে Google এ কেবল শুধু RM লিখে ফাইলগুলো পেয়ে যেতে পারেন। যেমন- উদহরণস্বরুপ আপনার মোবাইল যদি নোকিয়া ৩১১০ হয় তাহলে আপনি শুধু RM-237 গুগুলে লিখে সার্চ দিলেই আপনার প্রত্যাশিত ফাইলগুলো পেয়ে যেতে পারেন।

যাইহোক, নিচে আমি দুটি লিংক দিচ্ছি যেখান থেকে আপনি কিছু মোবাইলের RM ফাইলগুলো ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে আপনি যখন RM ফাইল ডাউনলোড করতে যাবেন তখন যদি ফাইলটি জিপ অথবা রারফাইলের অবস্থায় না থাকে তাহলে উক্ত RM এর যেগুলো সেখানে দেখতে পাবেন এর সবগুলো ফাইল ডাউনলোড করে নিবেন। মূলত কোন কোন ক্ষেত্রে ৫ টি ১০টি ইত্যাদি সংখ্যক ফাইল দেথতে পাবেন। তবে জিপ বা রার অবস্থায় থাকলে একটি ফাইল ই দেখতে পাবেন এবং সেটা ডাউনলোড করে আনজিপ করে নিলেই হবে। এবং আপনি RM ফাইলগুলো আনজিপ করার সাথে সাথেই পেয়ে যাবেন।
এগুলো মূলত বিভিন্ন সাইজের হয়ে থাকে। যেমন-২০ এমবি, ৫০ এমবি, ৮০ এমবি ইত্যাদি।


লিংক-১

লিংক-২




ফ্লাস দেওয়ার নিয়মাবলী:-

১। ফ্লাস দেওয়ার জন্য প্রথমে প্রয়োজন Phonix সফটওয়্যারটির, তাই নিচের লিংক থেকে ১০০ এমবির এই সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন।

ডাউনলোড Phonix

২। এবার ডাউনলোড শেষে সফটওয়্যার টি আপনার পিসিতে ইনস্টল দিন। অনেক ক্ষেত্রে আপনার পিসিতে ডট ফ্রেমওয়ার্ক এর আপডেট ভার্সন না থাকার কারণে phonix সফটওয়্যার টি ইনস্টল নিবে না। তাই যাদের কম্পিউটারে Phonix সফটওয়্যাটি ইনস্টল না নিবে, তারা নিচের লিংক থেকে প্রথমে ডট ফ্রেমওয়ার্ক টি ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন, এবং তারপর Phonix সফটওয়্যার টি আপনার পিসিতে ইনস্টল দিন।

ডাউনলোড ডট ফ্রেমওয়ার্ক

৩। এবার আপনার মোবাইলের RM ফাইল গুলো যেগুলো আপনি পূর্বেই ডাউনলোড করে রেখেছেন সেখানে যান। যদি জিপ অবস্থায় থাকে তাহলে Extract অথবা আনজিপ করে নিন।

৪। এবার RM ফাইলগুলো কে কোথায় রাখবেন নিচ থেকে তা দেখে নিন:-

C ড্রাইভের ভিতরে গিয়ে Program files ফোল্ডার টি ওপেন করুন তারপর এর ভিতরে থাকা Nokia এবং তার ভিতরে থাকা Phonix ফোল্ডার টি ওপেন করুন, তারপর Products ফোল্ডারটি দেখতে পাবেন। এবার সেখান থেকে Products ফোল্ডারটির ভিতরে গিয়ে একটি ফোল্ডার তৈরি করুন। এবং আপনার RM অনুযায়ী সেটার নাম দিন। (যেমন উদাহরণস্বরুপ Nokia-3110 মোবাইলের RM-237, তাই ফোল্ডার টির নাম হবে RM-237)

আপনার মোবাইলের RM অনুযায়ী ফোল্ডার নাম পরিবর্তন করার পর, আপনার ডাউনলোড করা RM ফোল্ডারটি আনজিপ করে ফাইলগুলো ঐ ফোল্ডার টি তে কপি করে রাখুন।
নিচে দেখে নিন আপনার RM ফোল্ডারটির লোকেশন কিরূপ দেখাবে।

C:Program FilesNokiaPhoenixProductsRM-237

উল্লেখ্য যে আপনার মোবাইলের RM টি RM-237 এর স্থানে দিন।

বিষয়টা বুঝতে অনেকের একটু কষ্ট হচ্ছে..তাইনা? আসলে আমরা যখন Phonix সফটওয়্যার টির ইনস্টল দিয়েছি তখন অটোমেটিক ভাবে C ড্রাইভের ভিতরে থাকা Program Files নামক ফোল্ডারটিতে Phoenix এবং এর ভিতরে Products নামক ফোল্ডার গুলো তৈরি হয়ে গিয়েছে।

আপনি C ড্রাইভে ঢুকে পর্যায়ক্রমে উপরের লোকেশন অনুযায়ী ঢুকলে Products ফোল্ডারটি দেথতে পাবেন।
এবং সেই ফোল্ডার টির ভিতরে আপনার ডাউনলোড কৃত RM ফোল্ডারটি আনজিপ করে রাখবেন। পরবর্তীতে সেই লোকেশন থেকে RM ফাইলগুলো Phonix প্রোগ্রামটি তে চলে আসবে। আশা করি এবার বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।

৫। এবার ডেস্কটপ থেকে Phonix প্রোগ্রামটি আপনার পিসিতে রান করান।

তারপর একটি ভালো USB ক্যাবল দিয়ে আপনার মোবাইল টি পিসির সাথে কানেক্ট করুন।
এবং নিচের চিত্র অনুযায়ী No connection সিলেক্ট করুন।



৬। এবার নিচের চিত্রটির ন্যায় ফাইল মেন্যুতে গিয়ে Open product এ ক্লিক করুন।



৭। তারপর নতুন একটি উইন্ডো আসবে। আপনি সেখান থেকে আপনার মোবাইলের RM টি সিলেক্ট করে নিন নিচের চিত্রটির মত করে।



৮। এবার মেন্যু থেকে Flashing মেন্যুতে ক্লিক করুন এবং Firmware update লিখাটি সিলেক্ট করুন নিচের চিত্রটির মত করে।



৯। তারপর নিচের চিত্রে মার্ক দিয়ে যে তিনটি ডট চিহ্ন কে বুঝানো হয়েছে ঠিক আপনিও সেই ডট চিহ্নিত স্থানটি তে ক্লিক করুন।



১০। এবার নিচের উইন্ডোটির মতো একটি উইন্ডো আসবে। আপনি সেখানে আপনার variant অথবা product code ফাইলটির উপর ক্লিক করুন।



১১। তারপর নিচের চিত্রটির মত Dead phone USB Flashing এর ঘরটিতে টিক চিহ্ন দিন। নিচের চিত্রে এই স্থানটি কে এক নম্বর দিয়ে দেথানো হয়েছে।
তারপর Refurbish এ ক্লিক করুন, নিচের চিত্রে সেই স্থানটি ২ নম্বর দিয়ে দেখানো হয়েছে।



১২। এরপর আপনার সামনে নিচের মত একটি ডায়ালগ উইন্ডো আসবে, আপনি সেই লিখাগুলো অনুযায়ী পরবর্তী কয়েকটা ধাপ করে নিন।

যেমন, সেখানে যে লিখাগুলো থাকবে সেগুলো হচ্ছে-
USB এর লাইন বিচ্ছিন্ন করতে বলবে, তারপর মোবাইল থেকে ব্যাটারী টি আলাদা করতে বলবে, তারপর পুনরায় USB কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করতে বলবে। এবং তারপর ব্যাটারী টি মোবাইলে প্রবেশ করানোর জন্য বলবে।
সবশেষে মোবাইলের পাওয়ার সুইচে ৮ সেকেন্ড চাপ দিতে বলবে এবং ok লিখাটিতে ক্লিক করতে বলবে।
আপনি এগুলো পর্যায়ক্রমে করে নিন।



১৩। এরপর মোবাইলে ফ্লাস নেওয়া শুরু হবে এবং নিচের চিত্রটির মত দেখাবে। আপনি ফ্লাস শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।



১৪। ফ্লাসের শেষ পর্যায়ে আপনি নিচের চিত্রটির মত একটি উইন্ডো দেখবেন। আপনি সেখানে ok তে ক্লিক করুন।
তারপর আপনার মোবাইল টি রিস্টার্ট নিবে। এবং ফ্লাস সাকসেসফুল দেখাবে।



পোষ্টটি করব একথা শুধু বলেই আসছিলাম। কিন্তু আজকে তা করেই ফেললাম। এই পোষ্টটির করার জন্য পাঠক পর্যায় থেকে আমি ব্যাপক সাড়া পেয়েছিলাম তাই কষ্ট হলেও এত বড় পোষ্টটি করতে বিন্দু মাত্র অলসতা করিনি। আশা করছি পোষ্টি পেয়ে সবাই খুশি হবেন।

উক্ত উপায়ে ফ্লাস দিতে আপনার যেকোন সমস্যা হলে আমাকে অবশ্যই জানাবেন। আমি এর যথাসম্ভব সমাধান দিব।

পুরো পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। যদি সামান্যতম উপকারে আসে তাহলে নিজেকে ধন্য মনে করব।

সবাই ভাল থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

USB ক্যাবলের মাধ্যমে নোকিয়া ফোনের ভুলে যাওয়া Security Code দেখে নিন।

আস্-সালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। আজ আমি এই গুরত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। আশা করছি সবাই উপকৃত হবেন।

আমরা অনেকেই নোকিয়া ফোন ব্যবহার করে থাকি। অনেক ক্ষেত্রে নিরাপত্তার কারনে সিকিউরিটি কোডের প্রয়োজন হয়। নোকিয়া তে ডিফল্ডভাবে ১২৩৪৫ সিকিউরিটি কোড দেয়া থাকে। যা আমরা অনেকেই জানি। সুতরাং প্রয়োজন হয় সিকিউরিটি কোডটি পরিবর্তন করার।

আমরা যারা এই অপশনস্ টা ব্যাবহার করে থাকি, তারা প্রত্যেকেই সিকিউরিটি কোডটি পরিবর্তন করি। কিন্তু বেশ কিছু দিন পর আমরা সেই সিকিউরিটি কোডটি সহজেই ভুলে যাই। তারপর থেকে শুরু হয় সমস্যার। কোডটি রিসেট করতে অথবা ফ্লাস দিতে যেতে হয় বিভিন্ন মোবাইল সার্ভিসিং পয়েন্টে। গুনতে হয় ৫০-৩০০ টাকা বা তারও বেশী।

অথচ, কোন টাকা ছাড়াই আপনার পার্সোনাল কম্পিউটারে একটি সফট্ওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি সহজেই এই সমস্যাটির সমাধান করতে পারেন। প্রয়োজন শুধু মাত্র একটি সচল নোকিয়া ক্যাবল।

আসুন দেখে নেই কিভাবে আপনি উক্ত কাজটি পুরোপুরি সম্পন্ন করবেন:-
প্রথমে আপনি নিচের লিংক থেকে [ANT]-Simple সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড [ANT]-Simple

আপনার কম্পিউটারে যদি Pc Suite ইনস্টল থাকে, তাহলে Pc Suite এর প্রোগ্রামটি কে Exit করে দিন, এমনকি Taskbar থেকেও।

[ANT]-Simple সফটওয়্যারটি ডাউনলোড শেষ হলে এটাকে Extract করে নিন।
এবং Simple.exe ফাইলটি run করান।
এবার Usb ক্যাবল দিয়ে আপনার মোবাইল কে কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করুন। মোবাইলে কানেকশন টাইপ কিন্তু Pc Suite মোডে রাখতে ভুলবেন না যেন।

যাইহোক, উক্ত প্রোগ্রামের Main ট্যাব থেকে নিচের Check এ ক্লিক করুন। তারপর আপনার IMEI number and model সম্পর্কে তথ্য সেখানে দেখতে পাবেন।
যদি না দেখতে পান তাহলে বুঝতে হবে আপনার ফোনটি সঠিকভাবে পিসিতে কানেক্ট পায়নি। অন্য কোন Usb Port এ লাগিয়ে কানেক্ট করুন।
তারপর নিচের চিত্র অনুযায়ী Normal সিলেক্ট করে Get এ ক্লিক করুন।



এবার Service ট্যাবে ক্লিক করুন। এবং সেখান থেকে User code এর Get এ ক্লিক করুন ঠিক নিচের চিত্রটির মত করে।



তারপর আপনি অপর অংশে আপনার ভূলে যাওয়া সিকিউরিটি কোডটি দেখতে পাবেন।
আশা করছি বিষয়টি বুঝাতে পেরেছি।

সবার সুস্থতা কামনা করে বিদায় নিচ্ছি। সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ্ হাফেজ।

Password ছাড়াই নোকিয়া Security Code রিসেট করুন

আস্-সালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন।

আমরা বেশির ভাগ মানুষই নোকিয়া ফোন ব্যবহার করি। অনেক সময় আমরা নোকিয়া ফোনে Security Code ব্যবহার করি নিরপত্তার জন্য। কিন্তু কিছুদিন পরেই আমরা সেই Security Code টি ভূলে যাই।



গত পর্বে দেখিয়েছিলাম কিভাবে আপনারা সেই ভূলে যাওয়া Security Code দেখতে পারবেন। এই ট্রিকস্ টি একশত ভাগ কার্যকর ছিল কিন্তু অনেকেই হয়তো অজানা কারণে সেভাবে করতে গিয়ে সফল হননি। যাই হোক, নিরাশ হওয়ার কোন কারন নেই। আমি আজ আপনাদেরকে দেখাব কিভাবে আপনি আপনার ফোনেকে Security Code না জেনেও পিসির মাধ্যমে Usb cable দিয়ে রিসেট করবেন।

আপনার যা যা প্রয়োজন হবে:
• Nokia PC Suite/Ovi Suite
• NSS pro (নোকিয়া সর্ভিস Software)
• USB data cable

NSS pro সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।
ডাউনলোড: NSS pro

নোকিয়া security code রিসেট করার ধাপসমূহ:
1. লেটেস্ট ভার্সন Nokia PC Suite/Ovi Suite আপনার পিসিতে ইনস্টল করে নিন।
2. তারপর, USB data cable দিয়ে কম্পিউটারের সাথে আপনার মোবাইল কানেক্ট করে নিন, এবং কানেক্ট করার সময় আপনার মোবাইল থেকে PC Suite অথবা Ovi mode নির্বাচন করুন।
3. ডাউনলোড করা NSS pro. সফটওয়্যার টি ওপেন করুন।
4. এবার Read Info তে ক্লিক করুন। বামপাশে আপনার ফোনের ডিটাইলস্ দেখতে পাবেন।
5. এখন কাজ হচ্ছে ফোনকে test mode করা, ফোনকে test mode করতে নিচের ডান পাশ থেকে Basic actions এর নিচের বক্স থেকে Test Mode নির্বাচন করুন এবং তার পাশের right arrow বাটনে (>) ক্লিক করুন। আপনার ফোনটি রিস্টাট হয়ে Test Mode এ চলে যাবে।
6. উপরের Factory Settings এর নিচের বক্স থেকে Full Factory নির্বাচন করুন এবং Reset এ ক্লিক করুন।
7. ব্যাস! আপনার কাজ শেষ।



সবার সুস্থতা কামনা করে বিদায় নিচ্ছি। সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ্ হাফেজ।